মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল বৈষম্যের বিরুদ্ধে। অথচ পুরুষেরা আজ বৈষম্যের শিকার। বর্তমান সামাজিক ও আইনি ব্যবস্থায় সমাজের সকল অপকর্মের দায়ভার শুধুমাত্র পুরুষের কাঁধে চাপিয়ে দেওয়ায়, পারিবারিক সংহতি আজ বিপর্যস্ত। সমাজে নানাভাবে পুরুষ ও নারী উভয়ই নির্যাতিত। কিন্তু বর্তমান সামাজিক আইনি ও রাষ্ট্রীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে, নারী নির্যাতনের বিষয়টি স্বীকার করা হলেও, স্বীকার করা হয় না পুরুষ নির্যাতনের বিষয়টি। নির্যাতন নারী-পুরুষ নির্বিশেষে যেকোন লিঙ্গের মানুষ করতে পারে। কিন্তু বর্তমান সামাজিক ও আইনি দৃষ্টিভঙ্গিতে নির্যাতন...
READ MOREOur Volunteers are our strength
পুরুষরা বিয়ে করার দিনেই সাধ্যের বাইরে চাপিয়ে দেওয়া দেনমোহরের অত্যাচারে পিষ্ট হয়। পুরুষ নির্যাতনের শুরুটা এভাবেই হয়।
''বাংলাদেশের আইন ও সমাজব্যবস্থায় একজন পুরুষ ততক্ষণ পর্যন্ত অপরাধী যতক্ষণ পর্যন্ত সে তাকে নির্দোষ প্রমাণ করতে না পরে, অপরদিকে একজন নারী ততক্ষণ পর্যন্ত নির্দোষ বিবেচিত হয় যতক্ষণ পর্যন্ত তার অপরাধ প্রমাণিত না হচ্ছে!! নারী এবং পুরুষের প্রতি সমাজ ও রাষ্ট্রের এমন দ্বিমুখী দৃষ্টিভঙ্গির কারণে সৃষ্টি হচ্ছে লিঙ্গবৈষম্য যার শিকার হচ্ছে পুরুষরা"
"যেকোন অপরাধের শাস্তি সম্পর্কিত আইনের প্রধান উদ্দেশ্য হল অপরাধকে কমিয়ে আনা, কিন্তু বাংলাদেশের দন্ডবিধিতে উল্লেখিত ব্যভিচার সংক্রান্ত বিধানটি (৪৯৭ ধারা) যেভাবে নারী অপরাধীকে দায়মুক্তি দিয়েছে তা এদেশে ব্যভিচারের মাত্রা বাড়িয়েছে"
"প্রেমের ক্ষেত্রে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে যখন শারীরিক সম্পর্ক হয় তখন সেটা ধর্ষণ নয় ৷ কিন্তু পরে যখন বিয়ের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা হয় না তখন ধর্ষণ মামলা করা হয়৷ আমার বিচেনায় এটা ধর্ষণ নয় এটা প্রতারণা"
We Publish New Blog Posts Regularly, Check Out & learn more