"প্রেমের ক্ষেত্রে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে যখন শারীরিক সম্পর্ক হয় তখন সেটা ধর্ষণ নয় ৷ কিন্তু পরে যখন বিয়ের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা হয় না তখন ধর্ষণ মামলা করা হয়৷ আমার বিচেনায় এটা ধর্ষণ নয় এটা প্রতারণা"
"যেকোন অপরাধের শাস্তি সম্পর্কিত আইনের প্রধান উদ্দেশ্য হল অপরাধকে কমিয়ে আনা, কিন্তু বাংলাদেশের দন্ডবিধিতে উল্লেখিত ব্যভিচার সংক্রান্ত বিধানটি (৪৯৭ ধারা) যেভাবে নারী অপরাধীকে দায়মুক্তি দিয়েছে তা এদেশে ব্যভিচারের মাত্রা বাড়িয়েছে"
''বাংলাদেশের আইন ও সমাজব্যবস্থায় একজন পুরুষ ততক্ষণ পর্যন্ত অপরাধী যতক্ষণ পর্যন্ত সে তাকে নির্দোষ প্রমাণ করতে না পরে, অপরদিকে একজন নারী ততক্ষণ পর্যন্ত নির্দোষ বিবেচিত হয় যতক্ষণ পর্যন্ত তার অপরাধ প্রমাণিত না হচ্ছে!! নারী এবং পুরুষের প্রতি সমাজ ও রাষ্ট্রের এমন দ্বিমুখী দৃষ্টিভঙ্গির কারণে সৃষ্টি হচ্ছে লিঙ্গবৈষম্য যার শিকার হচ্ছে পুরুষরা"
পুরুষরা বিয়ে করার দিনেই সাধ্যের বাইরে চাপিয়ে দেওয়া দেনমোহরের অত্যাচারে পিষ্ট হয়। পুরুষ নির্যাতনের শুরুটা এভাবেই হয়।
বাল্যকাল থেকেই আমরা এই কথা শুনতে শুনতে বড় হয়েছি "নারী মায়ের জাত" তাই সম্মান করো। খুব ভালো কথা। গ্রহণ করলাম। কিন্তু" মাতৃতন্ত্র" কখনোই শেখায়নি "পুরুষেরা পিতার জাত" পিতা হওয়া অপরাধ নয় পুরুষরাও সম্মান পাওয়ার যোগ্য।
একজন নারী সব ক্ষেত্রে যেরকম সুবিধা ভোগ করে, পুরুষ তা পায় না। বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠান যেভাবে নারীর ক্ষমতায়নে সুযোগ দিচ্ছে, পুরুষকে সেভাবে সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। নারী-পুরুষের সমানাধিকার তাহলে কোথায়?
দেনমোহর ব্যাবসার বিরুদ্ধে নারীবাদিরা চুপ থাকে কেন? ধর্ষক শুধু পুরুষই হয় না, নারী ও হতে পারে। ধর্ষক নারীকে সাজার ক্ষেত্রেও নারীবাদিরা কেন নিশ্চুপ?